সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
গিয়াসউদ্দিন ইসলামিক মডেল স্কুল ২০১৮ সালের এস,এস,সি পরীক্ষায় শতভাগ পাস সহ ৪০টি জিপিএ ৫ অর্জন করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ১ম এবং নারায়ণগঞ্জ জেলায় ২ স্থানের গৌরভ অর্জন করায় ছাত্র-ছাত্রীরা আনন্দ র্যালী করেছে। গতকাল সোমবার সকালে সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিলস্থ গিয়াসউদ্দিন ইসলামিক মডেল স্কুল এন্ড কলেজ প্রঙ্গন থেকে র্যালীটি শুরু হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে শিমরাইল হয়ে পূনরায় স্কুল এন্ড কলেজে এসে শেষ হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন গিয়াসউদ্দিন ইসলামিক মডেল কলেজের উপধ্যক্ষ মীর মোসাদ্দেক হোসেন, শিশির ঘোষ অমর, আবুল হোসেন, এলাহী নেওয়াজ তালুকদার, ইসমাইল ভূইয়া, উমর ফারুক, আবু তালেব, মোজাম্মেল হক, সোহেলা রানা, মনিরুল ইসলাম, কামরুজ্জামান, আনায়ার হোসেন, নাজমুল হোসেন, এবাদুল রহমান, রিফাত হোসেন ও রাজিব আহামেদ প্রমূখ। উল্লেখ্য অত্র স্কুলে ৯৩জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে ৯৩জন ছাত্র-ছাত্রী উর্ত্তীন হয়।
এবং ৪০জন ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ ৫ প্রপ্ত হয়। এই গৌরভ উজ্জল ফলাফলের জন্য গিয়াসউদ্দিন ইসলামিক মডেল স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্টাতা,অধ্যক্ষ ও নারায়ণগঞ্জ ৪-আসনের সাবেক এমপি আলহাজ্ব মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন শিক্ষকমন্ডলী, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করে তিনি বলেন এই কৃতিত্বপূর্ন ফলাফল অর্জন সম্ভব হয়েছে স্কুলের নিয়মিত ক্লাস, শিক্ষকবৃন্দের ছাত্র-ছাত্রীদের তদারকি, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে।
এছাড়া এস,এস,সি পরীক্ষার পূর্বের ২মাস সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত স্কুলের অভ্যন্তরে শিক্ষকদের তত্ববধানে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদানের কারনে ফলাফল ভাল হওয়ার আরেকটি অন্যতম কারন।
সিদ্ধিরগঞ্জে নাসিক ৪নং ওর্য়াডে ল্যাকটেটিং মাদার কার্ড বিতরন করেন কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান
সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
সিদ্ধিরগঞ্জে নারায়ণগঞ্জ সিটি করর্পোরেশনের ৪নং ওর্য়াডে ল্যকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিলের আওতায় মায়েদের মধ্যে কার্ড বিতরন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকালে সিদ্ধিরগঞ্জের হাউজিং এলাকায় ৪নং ওর্য়াড কাউন্সিলরের অস্থায়ী কার্যলয়ে ওর্য়াড কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান ৪১ জন দুঃস্থ দুগ্ধ মাতার মধ্যে এ কার্ড বিতরন করেন। এসময় নাসিক কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান বলেন আওয়ামীলগ সরকার গরীব দুঃস্থবান্ধব সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙ্গলী জাতীর অহংকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাংলার প্রতিটি মানুষের দৌড়গোড়ায় সেবা পৌছে দিতে হবে। প্রত্যেক জন ভাতাভোগী চার কিস্তিতে মোট ১২ হাজার টাকা পাবে।
বিশাল আহামেদ
৭-৫-১৮